বিড়ালের কৃমিনাশক: কখন ও কীভাবে দেবেন
আপনার প্রিয় বিড়ালকে সুস্থ, চঞ্চল আর প্রাণবন্ত রাখতে নিয়মিত কৃমিনাশক দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় আমরা অবহেলা করি, অথচ কৃমি হলে বিড়ালের শরীর দুর্বল হয়ে যায়, ক্ষুধা কমে যায়, ডায়রিয়া বা বমি দেখা দেয় এমনকি মারাত্মক জটিলতাও হতে পারে।
আমি সবসময় বলি — একটি সুস্থ বিড়াল মানেই একটি সুখী পরিবার 🐱💖
🐱 কেন কৃমিনাশক দরকার?
- কৃমি শরীর থেকে পুষ্টি চুরি করে নেয় 🥀
- বিড়াল থেকে মানুষের শরীরেও সংক্রমণ ঘটাতে পারে
- নিয়মিত কৃমিনাশক বিড়ালকে রোগমুক্ত ও প্রাণবন্ত রাখে
💊 কখন কৃমির ঔষধ দেবেন?
- বিড়ালছানা (২ সপ্তাহ বয়স থেকে): প্রতি ২–৩ সপ্তাহ অন্তর, ৩ মাস বয়স পর্যন্ত।
- ৩ মাসের পর থেকে: প্রতি ৩ মাস অন্তর নিয়মিত।
- গর্ভবতী মা বিড়াল: ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক ডোজে।
👉 মনে রাখবেন: ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কখনোই বিড়ালকে ওষুধ দেবেন না।
🐾 vetdrbd টিপস
✅ নিয়মিত ভেট চেকআপ করান
✅ বিড়ালের জন্য পরিষ্কার পানি ও খাবার দিন
✅ ভ্যাকসিন ও কৃমিনাশক সময়মতো দিন
📌 আমি নিয়মিত পোষা প্রাণীর স্বাস্থ্য ও যত্ন নিয়ে লিখি। আমার ব্লগ vetdrbd-এ আরও অনেক তথ্য পাবেন।
আপনার বিড়াল নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বা মেসেজ করতে পারেন 💌
⚠️ সতর্কতা: ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ঔষধ প্রয়োগ করবেন না।